আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সুশাসন নিশ্চিতে কিছু সুপারিশ

প্রকাশকাল: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮

আইনের শাসন সমুন্নত রাখা, মানবাধিকার রক্ষা, সকল নাগরিকের সমান অধিকার ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা, অপরাধ চিহ্নিত ও প্রতিরোধ করা, আইন লঙ্ঘনকারীকে বিচারের আওতায় আনা, শান্তি ও জনশৃঙ্খলা রক্ষা করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহের (থানা পুলিশ, র‌্যাব, ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, আনসার, ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, সিআইডিসহ অন্যান্য বাহিনী যেমন, রেলওয়ে পুলিশ) প্রধান কাজ। এছাড়াও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহ ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ও এ সংক্রান্ত আইন-কানুন বাস্তবায়ন করে থাকে। এ সকল কার্যক্রম সম্পাদনের মাধ্যমে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি সাধনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। প্রত্যক্ষভাবে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল ২০১২ এর আওতাভুক্ত না হলেও, আইনের রক্ষক ও রাষ্ট্রের অতীব গুরত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহে শুদ্ধাচার, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এই সংস্থাসমূহের নিজেদের তথা জাতীয় প্রত্যাশা। টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট ২০৩০ অনুযায়ী বিশেষ করে অভিষ্ট ১৬ এর ১৬.৩, ১৬.৪, ১৬.৫, ১৬.৬ এবং ১৬.১০ অনুযায়ী আইন রক্ষাকারী সংস্থাসমূহের সুশাসন রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারে পরিণত হয়েছে। সময়ের পরিক্রমায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহ যুগোপোযোগী সংস্কারের বিভিন্ন উৎসাহব্যঞ্জক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।  

পলিসি ব্রিফ


Policy Brief