উপজেলা ভূমি অফিসে সুশাসন: কমিউনিটি মনিটরিং থেকে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণভিত্তিক সুপারিশ

প্রকাশকাল: ৩০ জুলাই ২০২৫

ভূমি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সেবাখাত’ যা মানুষের পারিবারিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ও জীবনাচরণের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত। ভূমি সেবায় জবাবদিহি ও সুশাসন নিশ্চিতকরাসহ সেবার গুণগত মান পর্যবেক্ষণ ও উন্নতির জন্য সরকারের সহযোগী হিসেবে স্থানীয় পর্যায়ে কমিউনিটির সক্রিয় অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানাধীন ভূমির ব্যবস্থাপনা, বিশেষকরে, ভূমি হস্তান্তর-প্রক্রিয়া সম্পাদন, নিবন্ধন, ভূমি জরিপ, রেকর্ড ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণ ইত্যাদি কারণে ভূমি সেবা গুরুত্বপূর্ণ। ভূমি খাত থেকে প্রতিবছর ভূমি উন্নয়ন কর, জলমহাল ও বালুমহাল ইজারা, তফসিলভুক্ত লিজ সম্পত্তি বাবদ সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্বও আদায় করে। সেবা প্রদান প্রক্রিয়াকে সহজ করার জন্য ইতোমধ্যে ভূমিসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সেবাকে ডিজিটালাইজেশন করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এই খাতের গুরুত্ব বিবেচনা করে খাতসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের সেবা নিয়ে টিআইবি নিয়মিতভাবে গবেষণা এবং এসব গবেষণায় চিহ্নিত সুশাসনের চ্যালেঞ্জ থেকে উত্তরণে অধিপরামর্শ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। টিআইবির চলমান পার্টিসিপেটরি অ্যাকশন অ্যাগেইনস্ট করাপশন : টুওয়ার্ডস ট্রান্সপারেন্সি অ্যান্ড অ্যাকাউন্টেবিলিটি (প্যাক্টা) প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য স্থানীয় জনগণের তদারকির (কমিউনিটি মনিটরিং) মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করা এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে সমস্যাগুলোর সমাধানে নাগরিক পর্যায়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা।

প্যাক্টা প্রকল্পের অধীনে দেশের ৪৫টি অঞ্চলে টিআইবির অনুপ্রেরণায় গঠিত সচেতন নাগরিক কমিটির (সনাক) তত্ত্বাবধানে, ইয়ুথ এনগেজমেন্ট অ্যান্ড সাপোর্ট -(ইয়েস) এর সহযোগিতায় এবং অ্যাকটিভ সিটিজেন্স গ্ৰুপ (এসিজি)-এর নেতৃত্বে বিশেষায়িত অ্যাপের মাধ্যমে কমিউনিটি মনিটরিংয়ের উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪৬টি উপজেলা ভূমি অফিস কমিউনিটি মনিটরিং-এর জন্য নির্বাচন করা হয়...

পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন