প্রকাশকাল: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
জীবাশ্ম জ্বালানি বিদ্যুৎ প্রকল্পের ওপর টিআইবির পূর্ববর্তী এক গবেষণায়, জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে দাতানির্ভর নীতি, পরিকল্পনা প্রণয়ন, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর প্রভাব, এবং আইনগত দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে প্রয়োজনের অতিরিক্ত আমদানিভিত্তিক এই প্রকল্পগুলো সফলভাবে বাস্তবায়নের চিত্র উন্মোচিত হয়েছে। বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিপুল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও, সরকারিভাবে এই খাতে বাস্তবিক ও পরিপক্ক উদ্যোগ বা দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণে ঘাটতি দেখা যাচ্ছে; অন্যদিকে, অনিয়ম এবং দুর্নীতির উচ্চ ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প অনুমোদিত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ২০৫০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে লক্ষ্যমাত্রার সাপেক্ষে ন্যায়সঙ্গত রূপান্তরে প্রাতিষ্ঠানিক ও আর্থিক চ্যালেঞ্জসমূহ চিহ্নিত করাসহ বিদ্যমান নীতি এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের ভূমিকা সুশাসনের দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা করার প্রয়োজনীয়তা থেকে এই গবেষণাটি করা হয়েছে। এছাড়াও গবেষণার সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যগুলো হচ্ছে- নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সংশ্লিষ্ট নীতি, পরিকল্পনা, আইন ও বিধি-বিধান পর্যালোচনা করা; নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের প্রাতিষ্ঠানিক ও আর্থিক চ্যালেঞ্জসমূহ চিহ্নিত করা; গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের পরিকল্পনা, অনুমোদন এবং বাস্তবায়ন পর্যায়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির ধরন ও কারণ চিহ্নিত করা; এবং গবেষণায় চিহ্নিত চ্যালেঞ্জসমূহ উত্তরণে সুপারিশ প্রস্তাব করা। এই গবেষণায় ২০০৮ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি, পরিকল্পনা, আইন ও বিধি-বিধান বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
বিস্তারিত প্রতিবেদনের জন্য এখানে ক্লিক করুনঃ