সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সুশাসন: কমিউনিটি মনিটরিং থেকে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ ও সুপারিশ

প্রকাশকাল: ১৮ অক্টোবর ২০২৫

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত দুর্বলতা, শিক্ষক স্বল্পতা এবং দুর্নীতির উদাহরণ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন এবং সংবাদমাধ্যমে নিয়মিতভাবে উঠে এসেছে। বাংলাদেশের অনেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ, স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার ও নিরাপদ পানি সুবিধার অভাব রয়েছে, যা শিক্ষার মান এবং শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। এছাড়া বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটিতে স্বজনপ্রীতি, বাজেট ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতি এবং ভর্তি কিংবা বৃত্তি প্রদানে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের মতো অনিয়ম বিদ্যমান, যা শিক্ষাব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতির প্রতিফলন। আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সরকারি অনুমোদন ও বাজেট বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও অনেক বিদ্যালয়ে মৌলিক অবকাঠামো নির্মাণে বিলম্ব, মানহীন কাজ এবং তদারকির অভাবে প্রকল্প ব্যর্থতার নজির রয়েছে।

প্রাথমিক শিক্ষাকে আরওমানসম্পন্ন , অন্তর্ভুক্তিমূলক তথা ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে স্থানীয় জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির পরিবেশ গড়ে তুলতে টিআইবি ‘পার্টিসিপেটরি অ্যাকশন এগেইনস্ট করাপশন টুওয়ার্ডস ট্রান্সপারেন্সি অ্যান্ড অ্যাকাউন্টেবিলিটি (প্যাকটা)’ প্রকল্পের আওতায়সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মনিটরিং কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।

বিস্তারিত জানতে নিচে ক্লিক করুন-