জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নীতি প্রণয়ন না করেই সম্প্রতি সরকার জ্বালানি মহাপরিকল্পনা বা ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার মাস্টার প্ল্যান (আইইপিএমপি)-এর খসড়া প্রস্তুত করেছে। বেসরকারি মালিকানায় আমদানিনির্ভর তেল-কয়লা-এলএনজিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ ক্রয়কে প্রাধান্য দেওয়া এবং আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় বিদ্যুৎ সংকটসহ জ্বালানি খাতে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। একদিকে তেল ও এলএনজির দাম বৃদ্ধির কারণে বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বসিয়ে রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ প্রদান অব্যাহত রয়েছে, অন্যদিকে লোডশেডিং-এর ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এবং কৃষি ও শিল্প উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সার্বিকভাবে আইনি দুর্বলতা, নীতিকাঠামোর জিম্মিদশা এবং স্বচ্ছতার ঘাটতির ফলে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে জনগণের ক্ষতি ও বোঝা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে কয়লা ও এলএনজিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে সুশাসনসহ ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার মাস্টার প্ল্যান (আইইপিএমপি) প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের মতামত গ্রহণ, পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদন এবং এ খাত সংশ্লিষ্ট টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট
...১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া ‘বীরাঙ্গনা’ মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের প্রক্রিয়া সুশাসনের আঙ্গিকে পর্যালোচনা করার উদ্দেশ্যে টিআইবি একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে, যার ফলাফল ২০২২ সালের ১৬ জুন প্রকাশ করা হয়। গবেষণার পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন ও অন্যান্য সংশিষ্ট নথি ইতোমধ্যে সংশিষ্ট অংশীজনের কাছে পাঠানো হয়েছে, এবং টিআইবি’র ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীদের তাদের আত্মত্যাগের সম্মানার্থে ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। নির্যাতিতা এই নারীদের ২০১৫ সালে ‘নারী মুক্তিযোদ্ধা (বীরাঙ্গনা)’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও অধিকার প্রদানের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের কয়েক দশক পরে হলেও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বীরাঙ্গনাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সুযোগ-সুবিধা প্রদান সরকারের একটি অনন্য পদক্ষেপ। তবে শুরু থেকেই বীরাঙ্গনাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের প্রক্রিয়া নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন ও অভিযোগ। বর্তমান গবেষণায় দেখা যায়, বীরাঙ্গনাদের চিহ্নিত করা থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও
...বিদ্যুৎ ও জ্বালানি একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাত। চাহিদার অপরিহার্যতার প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ সরকারের একটি অগ্রাধিকার ক্ষেত্র। শতভাগ বিদ্যুতায়নসহ এখাতে সরকারের সাফল্যও উল্লেখযোগ্য। দেশের সকল জনগণের জন্য সুলভ, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি সরবরাহের প্রতিশ্রুতিও সরকার দিয়েছে। পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতির (১৮-ক অনুচ্ছেদ) অংশ। এছাড়া,প্যারিস চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ গ্রীন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যা টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট ৭ এবং ১৩ অর্জনেরও পূর্বশর্ত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এমন প্রতিশ্রুতি থাকলেও সরকার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী কয়লা ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি)-কে প্রাধান্য দিয়ে জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করছে। এছাড়া, দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ আইন ২০১০-এর আওতায় জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো অনুমোদন এবং পরিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকায় তা বাস্তবায়ন এখাতে সুশাসন নিশ্চিতে একটি বড় চ্যালেজ্ঞ। এ প্রেক্ষিতে প্রকল্পগুলোর পরিকল্পনা, অনুমোদন ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার দিকসমূহ
...বাংলাদেশে ২০২০ সালের মার্চ থেকে শুরু হওয়া করোনাভাইরাস অতিমারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি একদিকে যেমন বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা (সাধারণভাবে এনজিও হিসেবে পরিচিত) কর্তৃক স্ব স্ব অবস্থান হতে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিলক্ষিত হয়, অন্যদিকে এই সংকটের শুরুর দিকে এসব বেসরকারি সংস্থার ভূমিকা নিয়েও বিভিন্ন মহল হতে প্রশ্ন ওঠে। এই পরিপ্রেক্ষিতে করোনা সংকট মোকাবিলায় বেসরকারি সংস্থাসমূহ প্রকৃতপক্ষে কী ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে ও তাদের অবদানের ব্যাপ্তি কী, এবং তাদের কর্মসূচি বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ ও শুদ্ধাচার চর্চা পর্যালোচনার উদ্দেশ্যে টিআইবি একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে, যা ২০২২ সালের ১৩ জানুয়ারি প্রকাশিত হয়। এই গবেষণায় ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বর্তমান পলিসি ব্রিফটি তৈরি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গবেষণার প্রতিবেদন ও অন্যান্য নথি ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের কাছে পাঠানো হয়েছে, যা টিআইবি’র ওয়েবসাইটেও পাওয়া যাবে।
গবেষণায় দেখা যায়, করোনা সংকটে বেসরকারি সংস্থাগুলোর একটি বড় অংশই বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এসব সাড়াদানকারী সংস্থার একটি বড় অংশ তাদের সাধারণ ও চলমান প্রকল্পের তহবিল থেকে ব্যয় নির্বাহ করে ত্রাণ ও খাদ্য
...সুশাসন ও শুদ্ধাচার গণতন্ত্রের অন্যতম পূর্বশর্ত, যার অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। এ ধরনের নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়া অনুসরণ করা। গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে নির্বাচন কমিশনের ওপর সাংবিধানিকভাবে কেন্দ্রীয় ভূমিকা অর্পিত হয়েছে। জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রধান পূর্বশর্ত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন ও জনগণের প্রতিনিধি নির্বাচন, যার প্রধান দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব সাংবিধানিকভাবে নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত থাকলেও অন্যান্য অংশীজনের ভূমিকাও এ প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ। এসব অংশীজনের মধ্যে রয়েছে প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনীসহ সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী রাজনৈতিক দল/ জোট, প্রার্থী, নাগরিক সমাজ, সংবাদ-মাধ্যম ও নির্বাচন পর্যবেক্ষক।
২০০৭ থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) নির্বাচন কমিশন ও বিভিন্ন নির্বাচন প্রক্রিয়ার ওপর গবেষণা করে আসছে। এসব গবেষণায় দেখা যায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের জন্য
...পরিবেশ উন্নয়ন, দূষণ নিয়ন্ত্রণ, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলাসহ পরিবেশ সংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে বাংলাদেশ সরকারের মুখ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে পরিবেশ অধিদপ্তর। পরিবেশ রক্ষা এবং দূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে সক্ষমতা ও কার্যকরতার বিভিন্ন দিক সুশাসনের দিক থেকে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করার প্রয়োজনীয়তা থেকে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) সম্প্রতি ‘পরিবেশ অধিদপ্তরে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’শীর্ষক একটি গবেষণা পরিচালনা করে যা ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি প্রকাশ করা হয়। এ গবেষণার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ অধিদপ্তরে সুশাসনের চ্যালেঞ্জসমূহ চিহ্নিত করা এবং এসব চ্যালেঞ্জ হতে উত্তরণে সুপারিশ প্রস্তাব করা। এই পলিসি ব্রিফ উপরোক্ত গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে প্রণীত। পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
টিআইবি ২০১৮ সাল থেকে নারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের জন্য ‘এসডিজি, সুশাসন এবং নারী’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এই প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় স্থানীয় পর্যায়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যক্রম পরিচালনায় চ্যালেঞ্জ তুলে ধরার অভিপ্রায়ে একটি গবেষণা পরিচালনা করা হয়েছে, যা ২০২১ সালের ৪ নভেম্বর প্রকাশিত হয়। এই গবেষণার ওপর ভিত্তি করে এই পলিসি ব্রিফ তৈরি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গবেষণার প্রতিবেদন ও অন্যান্য ডকুমেন্ট ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের কাছে পাঠানো হয়েছে, যা টিআইবি’র ওয়েবসাইটেও পাওয়া যাবে।
গবেষণায় দেখা যায়, অবৈধ আর্থিক সুবিধায় যোগসাজশের জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় রাজনীতিবিদদের পক্ষ থেকে অনেক ক্ষেত্রে নারী ইউএনওদের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয়। তাঁদেরকে সরকারের বিভিন্ন বিভাগের দপ্তরের সাথে সমন্বয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়, এবং উপজেলা প্রশাসনের কাছে চাহিদার প্রেক্ষিতে অনেক ক্ষেত্রে পুলিশ ফোর্সের সহযোগিতা পাওয়া যায় না। ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ ও বিভিন্ন প্রকল্পের কাজের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের রাজনীতিবিদদের থেকে
...ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) দুর্নীতিমুক্ত, সুশাসিত ও জনগণের কাছে দায়বদ্ধ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করছে। এরই অংশ হিসেবে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে টিআইবি সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন খাত, প্রতিষ্ঠান ও বিষয় নিয়ে গবেষণাসহ বিভিন্ন ধরনের অধিপরামর্শ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। টিআইবি’র কার্যক্রমে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়ের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর অধিকার ও সেবায় অন্তর্ভুক্তি অন্যতম। ইতিপূর্বে টিআইবি সরকারি সেবায় প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তিতে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করে একটি গবেষণা পরিচালনা করেছে (প্রকাশকাল ২০১৯)। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ওপর দুর্নীতির বোঝা এবং সম্ভাব্য জবাবদিহি ব্যবস্থা সম্পর্কে জানার আগ্রহ এবং টিআইবি’র পূর্ববর্তী গবেষণা ও অধিপরামর্শ কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় টিআইবি “সরকারি সেবায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অভিগম্যতা: জবাবদিহি ব্যবস্থার বিশ্লেষণ” শীর্ষক একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে, যা ২০২১ সালের ২১ অক্টোবর প্রকাশ করা হয়। এই পলিসি ব্রিফ উপরোক্ত গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে প্রণীত। পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
শিক্ষাখাত ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)-এর গবেষণা ও অধিপরামর্শ কার্যক্রমে অগ্রাধিকারমূলক একটি খাত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত। টিআইবি দীর্ঘদিন ধরে প্রাথমিক শিক্ষাখাতে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে নাগরিক উদ্যোগ, গবেষণা ও অধিপরামর্শ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। উচ্চশিক্ষা নিয়েও টিআইবি’র গবেষণা ও অধিপরামর্শ কার্যক্রম রয়েছে। শিক্ষাখাতে টিআইবি’র কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় মাধ্যমিক শিক্ষার বিভিন্ন কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, অনিয়ম-দুর্নীতি ও অন্যান্য চ্যালেঞ্জ গভীরভাবে বিশ্লেষণের লক্ষ্যে “মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়” শীর্ষক উক্ত গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়েছে যা ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ প্রকাশিত হয়। এই পলিসি ব্রিফটি উক্ত গবেষণায় প্রাপ্ত বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে প্রণীত।
পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
২০০৯ সালে প্রণীত তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে দেশের সকল নাগরিকের তথ্য প্রাপ্তির আইনগত অধিকার চর্চার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই আইনে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে, এবং বলা হয়েছে প্রত্যেক কর্তৃপক্ষ তাদের গৃহীত সিদ্ধান্ত, কার্যক্রম কিংবা সম্পাদিত বা প্রস্তাবিত কর্মকান্ডের সকল তথ্য নাগরিকদের কাছে সহজলভ্য হয় এভাবে সূচিবদ্ধ করে প্রকাশ ও প্রচার করবে। তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ প্রণয়নের পরবর্তী এক দশকে তথ্য অধিকার (তথ্য প্রাপ্তি সংক্রান্ত) বিধিমালা, ২০০৯, তথ্য অধিকার (তথ্য প্রকাশ ও প্রচার) প্রবিধানমালা, ২০১০, এবং স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ নির্দেশিকা, ২০১৪ প্রণীত হয়েছে। এসব বিধিমালা ও নির্দেশিকার মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠান কোন কোন
তথ্য স্বপ্রণোদিতভাবে ও কোন মাধ্যমে প্রকাশ করবে তা নির্ধারণ করা হয়েছে। তথ্য অধিকার আইনের কার্যকর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে টিআইবি’র ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে “তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ চর্চার মূল্যায়ন ও করণীয়” শীর্ষক একটি গবেষণা পরিচালনা করা হয় যার ফলাফল গত ৫ আগস্ট ২০২১ তারিখে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। পুরো পলিসি ব্রিফের জন্য
...