Integrity in Private Bus Transport Business

প্রকাশকাল: ০৫ মার্চ ২০২৪

প্রেক্ষাপট ও যৌক্তিকতা

যাত্রী পরিবহনের প্রধান মাধ্যম হিসেবে বাস পরিবহন ব্যবসা খাত দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। নৌ, বিমান, রেল ও সড়ক পথের বিভিন্ন ধরনের পরিবহনে চলাচলকারী মোট যাত্রীদের প্রায় ৬০ দশমিক ২ শতাংশ বাসে যাতায়াত করে।

নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল গণপরিবহন জনগণের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যাশা, যা ২০১৮ সালে সংগঠিত ছাত্র আন্দোলনে সর্বস্তরের নাগরিকদের অংশগ্রহণে প্রতীয়মান হয়। নিরাপদ সড়কের দাবিতে এই ছাত্র আন্দোলনের সূত্র ধরে সড়ক পরিবহণ আইন, ২০১৮ প্রণয়ন করা হয়। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সড়ক সম্পর্কিত প্রকল্প বাস্তবায়ন সক্ষমতা বৃদ্ধি ও বরাদ্দ নিশ্চিত করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বাংলাদেশের গণপরিবহন ব্যবসা খাতে বাড়তি ভাড়া আদায়, বাসযাত্রী ও কর্মী/শ্রমিকদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তায় ঘাটতি, যত্রতত্র স্টপেজ ও পার্কিং, চাঁদাবাজি, যৌন হয়রানি, যাত্রী ও শ্রমিকদের জন্য অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায়। এছাড়া বিভিন্ন গবেষণায় গণপরিবহন ব্যবসা পরিচালনায় বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ (যেমন, সড়ক ও পরিবহন সংশ্লিষ্ট আইনের প্রতিপালন, রুট পারমিটসহ বিভিন্ন সনদ সংগ্রহে অনিয়ম-দুর্নীতি, যানজট, অংশীজনদের সাথে সমন্বয় ইত্যাদি) আলোচিত হলেও বাংলাদেশে ব্যক্তিমালিকানাধীন বাস পরিবহন ব্যবসায় শুদ্ধাচারের প্রকৃতি ও মাত্রা সম্পর্কিত গবেষণার ঘাটতি বিদ্যমান।

গবেষণার উদ্দেশ্য

গবেষণার মূল উদ্দেশ্য হলো - বাংলাদেশের ব্যক্তিমালিকানাধীন বাস পরিবহন ব্যবসায় শুদ্ধাচার পর্যালোচনা করা। এছাড়াও গবেষণার সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যসমূহ হচ্ছে-

  • ▪ ব্যক্তিমালিকানাধীন বাস ব্যবসা পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট আইনের প্রতিপালন পর্যালোচনা করা
  • ▪ এ ব্যবসায় শুদ্ধাচারের ক্ষেত্রে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জসমূহ চিহ্নিত করা
  • ▪ এ খাতের নিয়ন্ত্রণকারী ও তদারকি প্রতিষ্ঠানের ভ‚মিকা পর্যালোচনা করা
  • ▪ গবেষণালব্ধ ফলাফলের ভিত্তিতে সুপারিশ প্রদান করা

 

বিস্তারিত জানতে নিচে ক্লিক করুন-