আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৩- জেন্ডার বৈষম্য নিরসনে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন

প্রকাশকাল: ০৭ মার্চ ২০২৩

নারীর সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নকে উপজীব্য করে প্রতিবছর  বিশ্বব্যাপী ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। জাতিসংঘ ১৯৭৫ সালে দিবসটিকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও, নারী-পুরুষের সমতা ও নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় দিবসটি পালনের ইতিহাস শত বছরেরও বেশি পুরোনো। নারী অধিকার আন্দোলন ও দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন এক সূত্রে গাঁথা।  এই চেতনায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) প্রতি বছর অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করে। এ বছর জাতিসংঘ দিবসটি পালনে উপজীব্য করেছে DigitALL: Innovation and technology for gender equality বিষয়টিকে। এর সঙ্গে মিল রেখে বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় নারী দিবসের প্রতিপাদ্য করেছে  ডিজিটাল প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, জেন্ডার বৈষম্য করবে নিরসন।

পুরো বিশ্বের মতো বাংলাদেশেরও মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী। তাই জনসম্পদের অর্ধেককে উন্নয়ন প্রক্রিয়ার মূলধারায় অর্ন্তভুক্তি নিশ্চিত না করে, টেকসই উন্নয়ন যেমন অসম্ভব, তেমনি নেতৃত্বে নারীর কার্যকর অংশগ্রহণ ছাড়া জেন্ডার সমতা ও সুশাসন নিশ্চিত করাও সম্ভব নয়। জাতিসংঘের সিড্ও৩ সনদে স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ নারী ও শিশুর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য বিলোপে অঙ্গীকারাবদ্ধ। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮(২) অনুচ্ছেদে “রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার” এর কথা বলা হয়েছে।

পুরো ধারণাপত্রের জন্য এখানে ক্লিক করুন

Press Release

প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন কৌশল প্রক্রিয়ার মূলধারায় নারীর সক্রিয় অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে